জয়দেবপুর থেকে ঈশ্বরদী ও জামালপুর পর্যন্ত ডাবল লাইন হবে। এ ছাড়া ঢাকা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত চতুর্থ লাইন এবং টঙ্গী থেকে জয়দেবপুর পর্যন্ত ডাবল লাইনের কাজ চলছে। ঢাকা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত চতুর্থ লাইন এবং টঙ্গী থেকে জয়দেবপুর পর্যন্ত ডাবল লাইনের কাজ চলছে। জয়দেবপুর থেকে ঈশ্বরদী ও জামালপুর পর্যন্ত ডাবল লাইন হবে। রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, করোনার এ সময়ে স্বাস্থ্যবিধি ও রেলওয়ের নির্দেশনা মেনে ১৭ জোড়া যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করছে। পবিত্র ঈদুল আজহার সময়ে এ ১৭ জোড়া ট্রেনই চলাচল করবে। কোনো অবস্থাতেই ট্রেনের সংখ্যা আর বাড়ানো হবে না।
শনিবার বিকালে ট্রেনযোগে বিমানবন্দর, জয়দেবপুর, টঙ্গী ও নরসিংদী রেলস্টেশন পরিদর্শন করার সময় তিনি এসব কথা বলেন।
রেলমন্ত্রী বলেন, ঈদুল আজহায় ট্রেন বাড়ছে না। যেভাবে এখন চলছে, সেভাবে চলবে। টিকিট ছাড়া যাত্রীরা যাতে স্টেশনে প্রবেশ করতে না পারে, সে জন্য দেশের বড় স্টেশনগুলোতে নিয়ন্ত্রণের জন্য বেড়া দেওয়ার প্রকল্পের কাজ চলছে। যেসব ট্রেন চলছে-সেগুলোতে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে ট্রেন চালানো হচ্ছে। ৫০ শতাংশ টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। ঈদের সময় যাতে এসব ট্রেনে অতিরিক্ত যাত্রী না উঠতে পারে সেই জন্য সব ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এ সময় মন্ত্রী বিমানবন্দর রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্ম সংস্কারকাজ ও স্টেশনের সীমানা ঘেরার নির্মাণকাজ পরিদর্শন করেন। এখানে প্ল্যাটফর্মের উচ্চতা ট্রেনের উচ্চতার সঙ্গে সমন্বয় করা হচ্ছে।
পরে মন্ত্রী গাজীপুরের জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শন করেন। ওখানে তিনি বলেন, জয়দেবপুর থেকে ঈশ্বরদী ও জামালপুর পর্যন্ত ডাবল লাইন হবে। এ ছাড়া ঢাকা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত চতুর্থ লাইন এবং টঙ্গী থেকে জয়দেবপুর পর্যন্ত ডাবল লাইনের কাজ চলছে। ডাবল লাইনের কাজ শেষ হলে ঢাকার মধ্যে অধিকসংখ্যক ট্রেন চালানো যাবে।
মন্ত্রী সেখান থেকে টঙ্গী রেলস্টেশন ও নরসিংদী রেলস্টেশন পরিদর্শন করেন পরিদর্শনকালে রেলপথসচিব মো. সেলিম রেজা, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. শামসুজ্জামানসহ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছিলেন।